Physics Formula Bank
100.00৳
মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত সিলেবাসের সকল সূত্রকে সংকলিত করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে হলে সূত্র মুখস্থ রাখা খুব জরুরি।
Description
সভ্যতা বিকাশের পর থেকেই প্রকৃতির রহস্য উৎঘটনার জন্য চেষ্টা করেছে মানুষ। রহস্যকে উৎঘাটন করে মানুষ শুধু ব্যাখ্যায় সীমাবদ্ধ থাকেনি, রহস্যকে গাণিতিক রূপও দিয়েছে, যাতে করে তা মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করা যায়। আর প্রকৃতির এই অপার রহস্যের গাণিতিক ব্যাখ্যার ফলাফলই হলো সূত্র যা আমাদেরকে খুব সহজেই পদার্থবিজ্ঞান কে বুঝতে সাহায্য করে।
মাধ্যমিকের সিলেবাস অনুযায়ী ৫০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা ও ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা হয়। একজন শিক্ষার্থী শুধু গাণিতিক সমস্যা সমাধান করেই লিখিত পরীক্ষায় ৩৫ ও বহুনির্বাচনী পরীক্ষায় ১২-১৪ নম্বর অর্থাৎ ৭৫ নম্বরের মধ্যে ৪৭ নম্বর অর্জন করতে পারে। এখান থেকে প্রতীয়মান হয় যে, পদার্থ বিজ্ঞানের গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারা অত্যন্ত জরুরি। আর দ্রুততম সময়ের মধ্যে গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে হলে সূত্র মুখস্থ রাখা খুব জরুরি। তবে শুধু সূত্র মুখস্থ করলেই তুমি গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারবে না। সূত্র মুখস্থের পাশাপাশি তোমাকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে-
• সূত্রটি কোন বিষয় বস্তুকে নির্দেশ করছে তা জানা।
• সূত্রের কোন প্রতীক কোন রাশিকে প্রকাশ করছে তা জানা।
• সূত্রের রাশিগুলোর মধ্যে কোনগুলো পরিবর্তনশীল এবং কোনগুলো
ধ্রুব রাশি তা জানা।
• সূত্রটি প্রকৃতির যে ঘটনাকে উপস্থাপন করছে, তার ব্যাখ্যা জানা।
মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত সিলেবাসের সকল সূত্রকে সংকলিত করা হয়েছে।